বাংলাদেশের করা ৪৬৮ রানের জবাবে ব্যাটিং করতে নেমে ২৭৬ রানে শেষ জিম্বাবুয়ের ইনিংস। বাংলাদেশ পেলো ১৯২ রানের লিড।
দ্বিতীয় দিনের শেষ বিকালে বাংলাদেশ সব কয়টি উইকেট হারলে ওই দিনেই ব্যাটিংয়ে নামে জিম্বাবুয়ে। ব্যাট করতে নেমে শুরুটা দারুণ করে জিম্বাবুয়ের টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানরা। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ হওয়ার সাকিব তুলে নেয় এক উইকেট। তৃতীয় দিন মাঠে নেমে আবারও ছন্দে থাকে জিম্বাবুয়ে। তবে এবারও সাকিবের জোড়া আঘাত জিম্বাবুয়ে শিবিরে। এরপর ধারাবাহিক বোলিংয়ে সাফল্য যুক্ত হলো মিরাজের নামের পাশে। ডোনাল্ড টিরিপানোকে এলবিডব্লিউতে বধ করার পর ভিক্টর নিয়াউচিকে বোল্ড করেন ডানহাতি অফস্পিনার।
এরপর মুজারাবানি তার লাইন মিস করে বোল্ড হন। ১৯ বলে মিরাজের বলে ৩ উইকেট। সব মিলিয়ে ৫ উইকেট নিয়ে জিম্বাবুয়ের ব্যাটিং এলোমেলো করে দিয়েছে মিরাজ। ক্যারিয়ারে অষ্টম ৫ উইকেট পেলেন তরুণ এ ক্রিকেটার। সাকিবের পকেটে গেছে ৪ উইকেট। ১টি উইকেট পেয়েছেন তাসকিন আহমেদ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
জিম্বাবুয়ে: ২৭৬/১০ বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ৪৬৮/১০
বাংলাদেশ একাদশ: মুমিনুল হক (অধিনায়ক), মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সাদমান ইসলাম, সাইফ হাসান, নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন দাস (উইকেটরক্ষক), মেহেদি হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ, এবাদত হোসেন।
জিম্বাবুয়ে একাদশ: ব্র্যান্ডন টেইলর (অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষক), রেগিস চাকাভা, কাইয়া রয়, কাইতানো তাকুজওয়ানাসা, তিমিসেন মারুমা, ব্লেসিং মুজারবানি, মায়ার্স ডায়ন, রিচার্ড এনগারাভা, নিয়াচি ভিক্টর, সাম্বা মিলটন, ডোনাল্ড তিরিপানো।